toad.social is one of the many independent Mastodon servers you can use to participate in the fediverse.
Mastodon server operated by David Troy, a tech pioneer and investigative journalist addressing threats to democracy. Thoughtful participation and discussion welcome.

Administered by:

Server stats:

372
active users

#bnp

1 post1 participant0 posts today

PLUS Donald Trumps tullmurar hotar den svenska ekonomins återhämtning. Redan från lördag tänker USA:s president införa 25…

Donald Trumps tullmurar hotar den svenska ekonomins återhämtning. Redan från lördag tänker USA:s president införa 25 procents tull på varor från Mexiko och Kanada. Senare är det EU:s tur.#donaldtrump #eu #usa #bnp #export #inflation #larscalmfors
Så påverkas Sverige av Trumps tullar

Aftonbladet · Så påverkas Sverige av Trumps tullarBy Wayne Seretis

@Mirza Fakhrul Islam Alamgir সাহেব, আগে এটা বলেন, কোনো ব্যক্তি বা সংগঠন তাঁর নিজ দেশের জনগণ ও শিক্ষার্থীদেরকে নৃশংসভাবে গ*ণহ*ত্যা করে, সেই ব্যক্তি বা সংগঠনের বিচার ও শাস্তি ভোগ না করা পর্যন্ত তাঁদের গণতান্ত্রিক কিংবা নাগরিক অধিকার থাকে কি না!?

আ*ওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত, কোনো ধরনের কার্যক্রম বাংলাদেশে পরিচালনার অধিকার আওয়ামীলীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলোর নেই! এবং বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের গ*ণতা*ন্ত্রিক কোন রকম অ/ধি/কার বলতে কোন কিছু তাঁরা গ্রহণ করতে পারবে না! ইনশাআল্লাহ।

"Elon Musk demands release of UK far-right ringleader Tommy Robinson"

politico.eu/article/elon-musk-

"Robinson is one of the most high-profile far-right figures in the U.K. His demonstrations in London often attract thousands of supporters. Robinson is a former member of the British National Party, and unsuccessfully stood for the European Parliament in 2019."

POLITICO · Elon Musk demands release of UK far-right ringleader Tommy RobinsonBy Noah Keate

মেনে নিলাম জামায়াত ৭১’র রাজাকার। তাহলে-

১, ক্ষমতায় এসে জিয়া কেন এদের বিচার করেনি?
২, খালেদা কেন ৯০ এর আন্দোলনে জামায়াতের সাথে জোট করেছে?
৩, রাজাকারের ভিক্ষা দেয়া ১৮ (সংরক্ষীত ৩ সহ ২১) আসন নিয়ে ৯১তে খালেদা কেন প্রধানমন্ত্রী হলো?

জামায়াত ৯৬ দালাল। তাহলে-

১, খালেদা কেন ২০০১ সালে জামায়াত নিয়ে ৪দলীয় জোট করে?
২, জামায়াতের লোককে খালেদা কেন ২০০১-০৬ পর্যন্ত মন্ত্রী বানিয়ে রেখেছিলো?
৩, খালেদা কেন ২০০৯ এ আবারো জামায়াতের সাথে জোটে নির্বাচন করে?
৪, খালেদা জামায়াতকে ২০১০-২০২০ পর্যন্ত কেন ১৮ দলীয় জোট রাখে?
৫, খালেদা ২০১৮ সালের নির্বাচনে জামায়াতকে কেন নিজেদের ধাণের শীষ প্রতীক বরাদ্ধ দেয়?

জামায়াতের নেতাদের চরিত্র ঠিক নেই-

১, খালেদা কোন বিশ্বাসের বলে এত বছর জামায়াত নেতাদের আশেপাশে ছিলো?
২, একাত্তোরে ধর্ষণ করেছে, দীর্ঘ এত বছর জোটে থেকে বিএনপি নেত্রী (নেতার মা-বোনের) দিকে.......?
৩, যে আদালতের রায়ে জামায়াত রাজাকার সে আদালতের রায়ে খালেদা এতিমের টাকা চোর, তারেক খাম্বা চোর নয় কেন?

বিএনপির শাহবাগী শাখার কর্মীদের জন্য প্রশ্ন রেখে গেলাম।

Photo of the Day 8th December 2024.

 

F-GHIA, Embraer EMB-120ER, Air Littoral, taxiing to it’s gate at Manchester Airport, some time before December 1996.

 

 

F-GIAC, Swearingen SA226-AT Merlin IVA, belonging to BNP, a French bank, parked behind Terminal 1 at Paris Charles De Gaulle, 6th November 1993.

 

G-JATP, British Aerospace Advanced Turbo Prop (ATP), in manufacturers livery, putting on a spirited flying display at Woodford Air Show, 26th June 1993.

লন্ডন থেকে মাঝে মাঝেই শোনা যায় "ব্যক্তির থেকে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়''। এসব ফাকা বুলির উপরে সাধারন মানুষের আজকাল আর কোন ভরসা নাই। বরং তাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, "লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু''। বিএনপির গত ১৬ বছরের কোন আন্দোলন কেন সফল হয় নাই সেটা এখন দিবালোকের মতোই পরিস্কার।
সংবিধান কোন আসমানী কিতাব না। এটা যে কোনও সময়েই পরিবর্তন করা যায়। একটা দেশে সংবিধানের চাইতে জনগন বড়। এতোদিন ধরে বিএনপি রাজনীতি করছে, এসব তো তাদের জানার কথা!! তাই বর্তমান সংবিধানের উপরে এনারা যে এতো জোর দিচ্ছেন, তাতে নিশ্চয়ই কোন অসৎ উদ্দেশ্য আছে। বিপ্লব কি সাংবিধানিক? তাহলে তো আজকের এই সরকারও অবৈধ। একটা দেশে মার্শাল ল কি সাংবিধানিক? তাহলে তো আপনাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের অনেক কাজই অবৈধ। পাবলিকলি কথাবার্তা বলার সময়ে বুঝে-শুনে কথা বলেন না কেন? আপনারা নিজেরাই যে নিজেদের লেজে আগুন দিচ্ছেন সেটা জনগন ঠিকই বুঝতে পারছে। জনগনকে এতোটা বলদ ভাবাটা কি ঠিক? আপনাদের ছাগলামীর জন্যই '৯৬তে আপনাদের সরিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছিল, আবার আপনারা আপনাদের ঘাড় পেতে দিচ্ছেন, যাতে করে তার উপর ভর করে আওয়ামী লীগ আবার দেশের রাজনীতিতে খুটি গাড়তে পারে। আওয়ামী লীগ জনগনকে বলদ মনে করতো। আসলে জনগন না, বলদ আপনারাই; সেইসঙ্গে নির্লজ্জ!!! আপনারা এমন কেন? দেশটাকে ভালো না বেসে ক্ষমতাকে কেন এতো ভালবাসেন? এবার সময় এসেছে, বদলান। এটাই আপনাদের শেষ সুযোগ। মনে রাখবেন, নাউ অর নেভার!!! দেশের মানুষ হাসিনার মতো একজন স্বৈরাচারকে টেনে নামিয়েছে। সেই তুলনায় আপনারা তো শিশু!!!!
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দকে বলবো, গনতন্ত্রের নামে এই অপশক্তিদের আবার ক্ষমতায় আসার সুযোগ করে দিবেন না, যে যাই বলুক, যতো চাপই আসুক, আপনারা সময় নিন। পরিপূর্ণ সংস্কার করুন। তারপরেই.........শুধুমাত্র তারপরেই নির্বাচন। নাহলে এতো এতো শহীদ আর আহতদের ত্যাগের সাথে বেইমানী করা হবে। আর এই তথাকথিত বুড়ো অথর্ব রাজনীতিবিদদের একচ্ছত্রভাবে ক্ষমতায় আসার আর দেশের মানুষকে শোষণ করার সুযোগ করে দিবেন না। আপনারা সমমনা অভিজ্ঞদের নিয়ে একটা রাজনৈতিক দল গঠন করেন নির্বাচনের আগে। শুধুমাত্র তাহলেই দেশের রাজনীতিতে একটা চেক এন্ড ব্যালেন্সের অবস্থা তৈরী হবে। নয়তো যেই লাউ, সেই কদু।

মোটাদাগে বিএনপির বর্তমানের ফোকাল ইস্যুগুলো অতি সংক্ষেপে বলি। অদূঢ় ভবিষ্যতে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলাপ করার ইচ্ছা আছে।
- সংবিধান বাতিল বা সংস্কার এবং আওয়ামী রাষ্ট্রপতি অপসারণে অনিচ্ছা
-আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করে দেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করার বাসনা
-যেমন-তেমন সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনের দাবী
-''সংস্কার রাজনৈতিক দলের কাজ, এই সরকারের সেসব করার ম্যান্ডেট নাই'' বয়ানকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা
-ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা
-আওয়ামী লীগের মতোই ভারতকে পীর মেনে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা
প্রসঙ্গতঃ জানিয়ে রাখি, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ক্রমাগত ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকমের বানী দিয়ে যাচ্ছেন। ভাবখানা এমন যে, ছাত্র-জনতা তাদেরকে ক্ষমতায় আনার জন্যই রক্ত দিয়েছে। এরই মধ্যে দলের আরেক শীর্ষ নেতা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ বানীও বেশ কৌতুহলোদ্দীপক। উনি বলেছেন,
বলেছেন, ''আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক হবেন তারেক রহমান, বংশীয়সূত্রানুযায়ী দেশ পরিচালনা করবেন তিনি''। লক্ষ্য করেন ''বংশীয়সূত্রানুযায়ী'' শব্দটা। এরাই নিজেদেরকে সবচাইতে বড় গনতান্ত্রিক শক্তি দাবী করে। মজার না বিষয়টা?
ফ্র্যাঙ্কলি স্পিকিং, বিএনপির বর্তমান পদক্ষেপগুলোতে আমার ঘৃণা ধরে যাচ্ছে। এরা জনগনের পালস বুঝে না। সংবিধান সংবিধান করছে, দেশে গত ১৫ বছর ধরে ভোট নাই কোন সংবিধান বলে, সেটা কিন্তু বলছে না। যে সংবিধানের সাথে দেশপ্রেমের কোন সম্পর্ক নাই, যেই সংবিধান একটা ফ্যাসিস্ট শক্তির উত্থান ঘটায়, সেই সংবিধানের প্রতি এতো প্রেমের কারন কি? বিএনপির নেতৃবৃন্দকে বলি, আপনারা ঝেড়ে কাশুন। ''নৌকা আর ধানের শীষ, দুই সাপের একই বিষ''। নেট দুনিয়াতে এই শ্লোগানটা খুবই ভেসে বেড়াচ্ছে। বিএনপির নেতৃবৃন্দের কি চোখে পড়ে নাই? এটা কিন্তু আওয়ামী সমর্থকদের শ্লোগান না, আজকের তরুনদের শ্লোগান। সাধারন মানুষের শ্লোগান।

মোটাদাগে বিএনপির বর্তমানের ফোকাল ইস্যুগুলো অতি সংক্ষেপে বলি। অদূঢ় ভবিষ্যতে এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলাপ করার ইচ্ছা আছে।
- সংবিধান বাতিল বা সংস্কার এবং আওয়ামী রাষ্ট্রপতি অপসারণে অনিচ্ছা
-আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করে দেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করার বাসনা
-যেমন-তেমন সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনের দাবী
-''সংস্কার রাজনৈতিক দলের কাজ, এই সরকারের সেসব করার ম্যান্ডেট নাই'' বয়ানকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা
-ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা
-আওয়ামী লীগের মতোই ভারতকে পীর মেনে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা
প্রসঙ্গতঃ জানিয়ে রাখি, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ক্রমাগত ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকমের বানী দিয়ে যাচ্ছেন। ভাবখানা এমন যে, ছাত্র-জনতা তাদেরকে ক্ষমতায় আনার জন্যই রক্ত দিয়েছে। এরই মধ্যে দলের আরেক শীর্ষ নেতা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ বানীও বেশ কৌতুহলোদ্দীপক। উনি বলেছেন,
বলেছেন, ''আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক হবেন তারেক রহমান, বংশীয়সূত্রানুযায়ী দেশ পরিচালনা করবেন তিনি''। লক্ষ্য করেন ''বংশীয়সূত্রানুযায়ী'' শব্দটা। এরাই নিজেদেরকে সবচাইতে বড় গনতান্ত্রিক শক্তি দাবী করে। মজার না বিষয়টা?
ফ্র্যাঙ্কলি স্পিকিং, বিএনপির বর্তমান পদক্ষেপগুলোতে আমার ঘৃণা ধরে যাচ্ছে। এরা জনগনের পালস বুঝে না। সংবিধান সংবিধান করছে, দেশে গত ১৫ বছর ধরে ভোট নাই কোন সংবিধান বলে, সেটা কিন্তু বলছে না। যে সংবিধানের সাথে দেশপ্রেমের কোন সম্পর্ক নাই, যেই সংবিধান একটা ফ্যাসিস্ট শক্তির উত্থান ঘটায়, সেই সংবিধানের প্রতি এতো প্রেমের কারন কি? বিএনপির নেতৃবৃন্দকে বলি, আপনারা ঝেড়ে কাশুন। ''নৌকা আর ধানের শীষ, দুই সাপের একই বিষ''। নেট দুনিয়াতে এই শ্লোগানটা খুবই ভেসে বেড়াচ্ছে। বিএনপির নেতৃবৃন্দের কি চোখে পড়ে নাই? এটা কিন্তু আওয়ামী সমর্থকদের শ্লোগান না, আজকের তরুনদের শ্লোগান। সাধারন মানুষের শ্লোগান।
লন্ডন থেকে মাঝে মাঝেই শোনা যায় "ব্যক্তির থেকে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়''। এসব ফাকা বুলির উপরে সাধারন মানুষের আজকাল আর কোন ভরসা নাই। বরং তাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, "লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু''। বিএনপির গত ১৬ বছরের কোন আন্দোলন কেন সফল হয় নাই সেটা এখন দিবালোকের মতোই পরিস্কার।
সংবিধান কোন আসমানী কিতাব না। এটা যে কোনও সময়েই পরিবর্তন করা যায়। একটা দেশে সংবিধানের চাইতে জনগন বড়। এতোদিন ধরে বিএনপি রাজনীতি করছে, এসব তো তাদের জানার কথা!! তাই বর্তমান সংবিধানের উপরে এনারা যে এতো জোর দিচ্ছেন, তাতে নিশ্চয়ই কোন অসৎ উদ্দেশ্য আছে। বিপ্লব কি সাংবিধানিক? তাহলে তো আজকের এই সরকারও অবৈধ। একটা দেশে মার্শাল ল কি সাংবিধানিক? তাহলে তো আপনাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের অনেক কাজই অবৈধ। পাবলিকলি কথাবার্তা বলার সময়ে বুঝে-শুনে কথা বলেন না কেন? আপনারা নিজেরাই যে নিজেদের লেজে আগুন দিচ্ছেন সেটা জনগন ঠিকই বুঝতে পারছে। জনগনকে এতোটা বলদ ভাবাটা কি ঠিক? আপনাদের ছাগলামীর জন্যই '৯৬তে আপনাদের সরিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছিল, আবার আপনারা আপনাদের ঘাড় পেতে দিচ্ছেন, যাতে করে তার উপর ভর করে আওয়ামী লীগ আবার দেশের রাজনীতিতে খুটি গাড়তে পারে। আওয়ামী লীগ জনগনকে বলদ মনে করতো। আসলে জনগন না, বলদ আপনারাই; সেইসঙ্গে নির্লজ্জ!!! আপনারা এমন কেন? দেশটাকে ভালো না বেসে ক্ষমতাকে কেন এতো ভালবাসেন? এবার সময় এসেছে, বদলান। এটাই আপনাদের শেষ সুযোগ। মনে রাখবেন, নাউ অর নেভার!!! দেশের মানুষ হাসিনার মতো একজন স্বৈরাচারকে টেনে নামিয়েছে। সেই তুলনায় আপনারা তো শিশু!!!!
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দকে বলবো, গনতন্ত্রের নামে এই অপশক্তিদের আবার ক্ষমতায় আসার সুযোগ করে দিবেন না, যে যাই বলুক, যতো চাপই আসুক, আপনারা সময় নিন। পরিপূর্ণ সংস্কার করুন। তারপরেই.........শুধুমাত্র তারপরেই নির্বাচন। নাহলে এতো এতো শহীদ আর আহতদের ত্যাগের সাথে বেইমানী করা হবে। আর এই তথাকথিত বুড়ো অথর্ব রাজনীতিবিদদের একচ্ছত্রভাবে ক্ষমতায় আসার আর দেশের মানুষকে শোষণ করার সুযোগ করে দিবেন না। আপনারা সমমনা অভিজ্ঞদের নিয়ে একটা রাজনৈতিক দল গঠন করেন নির্বাচনের আগে। শুধুমাত্র তাহলেই দেশের রাজনীতিতে একটা চেক এন্ড ব্যালেন্সের অবস্থা তৈরী হবে। নয়তো যেই লাউ, সেই কদু।
#politics #bangladesh #bangla #bnp